[english_date]

মণীষার মুখে বিজয়িনীর হাসি

তার ‘লাভস্টোরি’ মুগ্ধ সারা দর্শক। তিনি ‘আনমোল’ হোন বা রাজার রানি সিনেপ্রেমীরা জানেন, ‘দিল সে’ অভিনয় করেন তিনি। তিনি মণীষা কৈরালা।মারণ রোগকে হার মানিয়ে আজ তাঁর মুখে বিজয়িনীর হাসি। ১৬ আগস্ট মণীষা পা দিলেন ৪৫-এ। 

ছোটবেলা থেকে ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন মণীষা। তাই গ্ল্যাম ওয়ার্ল্ডে তাঁর প্রবেশ আচমকাই। ১৯ বছর বয়সে প্রথম ক্যামেরার মুখোমুখি। মার্জার সরণী থেকে সোজা বড়পর্দা নায়িকা। তবে শুরুটা নেপালি ছবি দিয়ে হলেও, বলিপাড়ায় পাড়ি জমাতে একটু বেগ পেত হয়ে ছিল নায়িকাকে। পরিচালক সুভাষ ঘাইয়ের হাত ধরে ‘সদাগর’-তেই প্রথম বলিপর্দায় মুখ দেখান মণীষা।  রাজেশ্বরী পাঠকের ‘১৯৪২ লাভস্টোরি’-তে তাঁর অভিনয় আর সৌন্দর্যের স্নিগ্ধতা ছেয়ে ফেলল বলিউডকে৷ ‘আকেলে হাম আকেলে তুম’ র সুরে দর্শকে যে দোলা তিনি দিয়ে গেলেন তাঁর রেশ ছড়িয়ে পড়ল ‘লজ্জা’ থেকে ‘মনে’।একের পর এক পারফরমেন্সে মন্ত্রমুগ্ধ করে রেখেছেন তাঁর ফ্যানদের৷

২০১২-তে গর্ভাশয়ে ক্যানসার ধরা পড়ে মণীষার। তবে আপাতত তিনি সুস্থ আছেন। ব্যস্ত আছেন রাজকুমার সন্তোষীর আগামী ছবির শুটিংয়ে। তাই জন্মদিনে মণীষার আশা, এমন করেই তিনি সমস্ত বাঁধা কাটিয়ে এগিয়ে যাবেন জীবন পথে।

Share on facebook
Share on twitter
Share on whatsapp
Share on print

মন্তব্য করুন

সর্বশেষ সংবাদ