মহামারি করোনার ভয়াবহতায় সব স্থবির হয়ে পড়েছে। জরুরি সেবা নিশ্চিত করার জন্য কিছু সেবা চালু রেখেছে অনেক দেশ। তবে অধিকাংশ দেশই লকডাউনের পথ বেছে নিয়েছে।
বাংলাদেশেও গত ২৬ মার্চ থেকে চলছে অঘোষিত লকডাউন। তবে সীমিত আকারে চালু রাখা হয়েছে ব্যাংক সেবা। সম্প্রতি করোনা ভাইরাসের কারণে দেশের সম্ভাব্য মন্দা কাটানোর লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন।
গৃহীত প্রণোদনা প্যাকেজের প্রশংসা করেছে ব্যাংকারস ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ (বিডাব্লিউএবি)। একই সঙ্গে ভাইরাসটি মোকাবিলায় বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে সংগঠনটি।
বিডাব্লিউএবির সভাপতি কাজী মো. শফিকুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ অনুরোধ জানানো হয়।
ব্যাংকগুলো বন্ধ রাখার অনুরোধসহ আরও তিনটি বিষয় বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করে বিডাব্লিউএবি। সেগুলো হলো- পরবর্তী অবস্থার উন্নতি সাপেক্ষে ব্যাংকের সীমিত শাখা সপ্তাহে একদিন কার্যক্রমের জন্য খোলা রাখা, ব্যাংকের লেনদেনের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে প্রয়োজনীয় সীমিত সংখ্যক লোকবল রোস্টার ডিউটির মাধ্যমে হাজির থাকার নির্দেশ এবং রোস্টার ডিউটিরত কর্মকর্তাদের নিজ নিজ ব্যাংক কর্তৃক উপযুক্ত ভাতা প্রদান এবং কোনো কর্মকর্তা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে নিজ নিজ ব্যাংক কর্তৃক তার সুচিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহন করা।