ডলার সংকট ও এলসি খোলার জটিলতায় বিপাকে দেশের সবচেয়ে বড় ভোগ্যপণ্যের পাইকারি বাজার চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জের আমদানিকারকরা। এতে আসন্ন রমজানে নিত্যপণ্যের সরবরাহ ও দাম নিয়ন্ত্রণ নিয়ে শঙ্কায় ব্যবসায়ীরা। তবে এই অজুহাতে দাম বাড়ানোর সিন্ডিকেট যেন না হয় সেজন্য সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ ক্যাব-এর।
দেশের ভোগ্যপণ্যের বাজার ৪০ শতাংশ নিয়ন্ত্রিত হয় চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ থেকে। তাই সমুদ্র বন্দর ও স্থলবন্দরগুলো থেকে পণ্য বোঝাই ট্রাকগুলোর দখলে থাকে বাজারের সব সড়ক। কিন্তু এখনকার চিত্র বদলে গেছে। দোকানে দোকানে খাদ্যপণ্যের লোড- আনলোড কম। ক্রেতা-বিক্রেতাদের উপস্থিতও কম। এ সংকটের জন্য মাসদুয়েক ধরে এলসি জটিলতা ও ডলার সংকটকে দায়ী করছেন ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকরা।
খাতুনগঞ্জ মেসার্স আল মদিনা সত্ত্বাধিকারী এহসান উল্লাহ জাহেদি বলেন, ‘ডলার সংকটের কারণে আমদানি বন্ধ আছে। স্বাভাবিকভাবে যতটা আমদানি করা হতো আগে সেটি হচ্ছে না।’