যখন চাঁদে হাঁটার প্রথম নভোচারীর কথা মনে করা হয়, তখন যে তিনটি নাম মনে আসে তা হলো- নীল আর্মস্ট্রং, বাজ অলড্রিন ও মাইকেল কলিন্স। নিল আর্মস্ট্রং ২০১২ সালে মারা যান। মাইকেল কলিন্স ২০২১ সালে মারা যান। একমাত্র বাজ অলড্রিন বেঁচে আছেন। তার ৯৩তম জন্মদিনে জানান, তিনি আবার বিয়ে করেছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, চতুর্থবারের মতো বিয়ে করলেন সাবেক মার্কিন মহাকাশচারী। তার দীর্ঘদিনের সঙ্গী আঙ্কা ফাউরেকে বিয়ে করেছেন তিনি। বাজ অলড্রিন তার টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে ৬৩ বছর বয়সী এই নারীকে বিয়ে করার খবর প্রকাশ করেছেন। তিনি এর সঙ্গে একটি ছবিও সংযুক্ত করেছেন।
যখন চাঁদে হাঁটার প্রথম নভোচারীর কথা মনে করা হয়, তখন যে তিনটি নাম মনে আসে তা হলো- নীল আর্মস্ট্রং, বাজ অলড্রিন ও মাইকেল কলিন্স।
যখন চাঁদে হাঁটার প্রথম নভোচারীর কথা মনে করা হয়, তখন যে তিনটি নাম মনে আসে তা হলো- নীল আর্মস্ট্রং, বাজ অলড্রিন ও মাইকেল কলিন্স।
তিনি জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে ঘরোয়া অনুষ্ঠানে বিয়ে করেন তারা। বাজ অলড্রিনের স্ত্রী আঙ্কা কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। তিনি এই বিষয়ে পিএইচডি করেছেন। আঙ্কা ‘বাজ অলড্রিন ভেঞ্চার্স’ এর এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে কাজ করেন।
সদ্য বিবাহিত বাজ অলড্রিন খুবই উচ্ছ্বাসিত। তিনি জানিয়েছেন, কিশোর-কিশোরীরা পালিয়ে বিয়ে করলে যেমনটা উদ্দীপ্ত থাকে, ততটা উদ্দীপ্ত বাজ অলড্রিন ও তার স্ত্রী।
টুইটার পোস্টে বাজ অলড্রিন লিখেছেন, ‘আমি ঘোষণা করতে পেরে আনন্দিত যে আমার দীর্ঘদিনের সঙ্গী আঙ্কা এবং আমি গাঁটছড়া বেঁধেছি।’
গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়, বাজ অলড্রিন এর আগে তিনবার বিয়ে ও তালাক দিয়েছেন। ১৯৫৪ সালে তিনি প্রথম জোয়ান অ্যান নামে একজন নারীকে বিয়ে করেছিলেন। বিয়ের ২০ বছর পর তাদের বিচ্ছেদ হয়।
টুইটার পোস্টে বাজ অলড্রিন লিখেছেন, ‘আমি ঘোষণা করতে পেরে আনন্দিত যে আমার দীর্ঘদিনের সঙ্গী আঙ্কা এবং আমি গাঁটছড়া বেঁধেছি।’
তারপর ১৯৭৫ সালে তিনি বেভারলি ভ্যান জিল নামে আরেক নারীকে বিয়ে করেন। তারা তিন বছর একসঙ্গে ছিলেন। ১৯৮৮ সালে তৃতীয়বার বিয়ে করেন অলড্রিন। লোইস ড্রিগস ২০১২ সাল পর্যন্ত ক্যানন নামের ওই নারীর সঙ্গে ছিলেন।