চট্টগ্রাম গন অধিকার ফোরামের সাধারন সম্পাদক সাবেক ছাত্র নেতা এম এ হাশেম রাজু বলেন ৬০ লক্ষ নগরবাসীর মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনকে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলার হুমকি দিয়ে হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধির প্রতিবাদে গড়ে ওঠা চলমান আন্দোলনকে এক চুল পরিমাণও বন্ধ করা যাবে না। নগরবাসী সাবেক মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী, মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী, মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, এম মঞ্জুরুল আলমের আমলে যেভাবে গৃহকর পরিশোধ করেছেন, আগামী দিনে ঠিক সেভাবেই করবেন। আজ ২৪/১০/২০১৭ ইং তারিখ বিকাল ০৪ ঘটিকার সময় নগরীর চকবাজারে হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধি, রাষ্ট্রদ্রোহের মামলার হুমকির প্রতিবাদে মিছিলপূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখতে গিয়ে চ.গ.অ. ফোরামের সাধারন সম্পাদক এম.এ.হাশেস রাজু উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। উক্ত প্রতিবাদ সভায় সভাপতিত্ব করেন চ.গ.অ. ফোরাম চট্টগ্রাম মহানগর শাখার আহ্বায়ক প্রবীন রাজনীতিবিদ আবু মোঃ হোসেন চৌধুরী, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সালাউদ্দিনের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন চ.গ.অ ফোরামের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি মো: নুরুল হাকিম লোকমান, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মো: জসিম উদ্দিন, সহকারী সম্পাদক মো: হোসেন, ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ফয়সাল উদ্দিন সাদ্দাম, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মো: ইসমাইল সওদাগর, সহ-সম্পাদক মো: নুরুল আফসার, সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মো: জানে আলম,যুবনেতা মো: ওমর ফারুক, মো: শাহজাহান, মো: কবির হোসেন, মো: জয়নাল আবেদীন, মো: বাদশা, সাইফুল আলমসহ প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জনাব এম.এ.হাশেম রাজু আরো বলেন এক ফসলা বৃষ্টি ও জোয়ারের পানিতে নগরীর অধিকাংশ এলাকা চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। ফলে নগরবাসীর ঘর-বাড়ি, ব্যবসা-বানিজ্যে কোটি কোটি টাকা লোকসান গুনতে হয়। গ্যাস-বিদ্যুৎ, পানি অধিকাংস সময় নগরবাসী পায়না। শহরের একটি রাস্তাও চলাচলের উপযোগী নয়। অথচ চট্টগ্রাম থেকে রাজস্ব আয়ের সিংহভাগ যোগান দেওয়া হয়। কিন্তু নগরীর উন্নয়নের জন্য সরকারের কোন অর্থ বরাদ্দ নেই। তিনি আরো বলেন হোল্ডিং ট্যাক্স পূণর্মূল্যায়নের নামে হাজার কোটি টাকা নগরবাসীর পকেট কেটে হাতিয়ে নিয়েছে। এখনও পর্যন্ত সেই সমস্ত দুর্নিতিবাজ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয় নাই।