শিশুদের প্রস্রাব করানোর সময় অনেক সময় বড়রা মুখ দিয়ে ‘হিশ…..’ ‘হিশ…..’ শব্দটা করে থাকেন। বলা হয়ে থাকে এই শব্দটি করলেই নাকি শিশুরা নিজেদের হাল্কা করার জন্য উৎসাহিত বোধ করে। কিন্তু, এই শব্দটি কেন করা হয়! তা কি কেউ কখনো ভেবে দেখেছেন?
রাশিয়ার বিজ্ঞানী ইভান পাভলভ কুকুরদের নিয়ে একটি পরীক্ষা করে এই রহস্যের সমাধান করেছিলেন। লক্ষ্য করে দেখবেন, মাংস খাওয়ালেই কুকুরদের মুখে কাছে লালা জমে। পাভলভ একটি কুকুরকে মাংস খাওয়ানোর সময়ে নিয়মিত একটি বেল বাজিয়ে শব্দ করতেন। কয়েকদিন ধরে কুকুরটিকে মাংস খাওয়ানোর সময়ে ওই বেল বাজাতেন ওই বিজ্ঞানী।
শিশুদের প্রস্রাব করানোর সময় অনেক সময় বড়রা মুখ দিয়ে ‘হিশ…..’ ‘হিশ…..’ শব্দটা করে থাকেন। বলা হয়ে থাকে এই শব্দটি করলেই নাকি শিশুরা নিজেদের হাল্কা করার জন্য উৎসাহিত বোধ করে। কিন্তু, এই শব্দটি কেন করা হয়! তা কি কেউ কখনো ভেবে দেখেছেন?
রাশিয়ার বিজ্ঞানী ইভান পাভলভ কুকুরদের নিয়ে একটি পরীক্ষা করে এই রহস্যের সমাধান করেছিলেন। লক্ষ্য করে দেখবেন, মাংস খাওয়ালেই কুকুরদের মুখে কাছে লালা জমে। পাভলভ একটি কুকুরকে মাংস খাওয়ানোর সময়ে নিয়মিত একটি বেল বাজিয়ে শব্দ করতেন। কয়েকদিন ধরে কুকুরটিকে মাংস খাওয়ানোর সময়ে ওই বেল বাজাতেন ওই বিজ্ঞানী।