আনন্দ নাকি রোগ হাওয়ার মন্ত্র । হাসিখুশি ফুরফুরে মন নাকি সহজেই মেদ ঝরিয়ে দেয় । তন্বী করে তুলতে পারে । খুশিতে ডগমগ মন ভালো চিন্তাভাবনা করতে শেখায়, এক্সারসাইজ়ের সময় উৎসাহ দেয় – এমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের ।
তাই বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কঠোর ওয়ার্ক আউট রুটিন নয়, রোগা হাওয়ার টোটকা হল হাসিখুশি মন । ওয়ার্ক আউটের সময় অনেক ধরনের খাবার খাওয়া মানা । সেই খাবারগুলো না খেতে পারাটাও মনে কষ্ট দেয় ।
যেটা আপনার নয়, সেটা নিজের বলে ভাববেন না । বরং যে জিনিসটা আপনার হতে পারে, সেদিকে মন দিন । সেটা যে কোনও জিনিস হতে পারে । নিজের কাছে যা আছে, সেটা নিয়ে খুশি থাকুন । ইতিবাচক চিন্তা করুন । নেতিবাচকতা হটিয়ে দিন ।
নিজের মধ্যে ভালো আমিটাকে খুঁজে বের করুন । নিজেকে ভালোবাসতে শিখুন । আয়নার দিকে তাকিয়ে নিজের ভালো দিকগুলো চিনতে শিখুন । মনে নতুন এনার্জি খুঁজে পাবেন ।
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দূর করে দিন । রাত জাগা বন্ধ করুন । রাগ জাগার মতো উৎপাতে কোর্টিসোল হরমোন নিঃসরণ হতে থাকে । সেই অবসাদ গ্রাস করতে পারে আপনাকে । অতিরিক্ত খাওয়াদাওয়ার একটা ঝোঁক তৈরি হয় । ওজন বাড়ে । তাই চিন্তামুক্ত থাকুন । হাসিখুশি থাকুন । হয়ে যান তন্বী !