আজ ফিরিঙ্গবাজার ওয়ার্ড ছাত্রলীগ উক্ত এলাকার বিভিন্ন স্কুল ও কলেজ শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরন প্রদান করে।ফিরিঙ্গিবাজার ওয়ার্ড ছাত্রলীগ নেতা ইরশাদুল আলম মিয়া জাহেদের সভাপতিত্বে এবং কাইয়ুম শাহরিয়ার ইরফানের সঞ্চালনায় এ কর্মসূচি পালিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক উপ-সম্পাদক আবদুর রহিম জিল্লু,কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য এবং চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইরফানূল আলম জিকু,ফরহাদ আনোয়ার চৌধুরি তপু,সৈকত চৌধুরি,মো:হাবিবুর রহমান,জিএসএম বাবু,ইফতেখারুল আলম সিয়াম,রবিউল আওয়ালসহ প্রমূখ।
বক্তারা বলেন,শিক্ষার আলো ঘরে ঘরে পৌছানোর জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনা বদ্ধপরিকর।তাই শিক্ষাবান্ধব পরিবেশ এবং শিক্ষার আলো সবার মাঝে পৌঁছে দিতে সরকার নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
বক্তারা আরও বলেন আজ ১৭ সেপ্টেম্বর,সংগ্রাম ও ঐতিহ্যে। ইতিহাসে দাগকাটা একটি দিন-মহান শিক্ষা দিবস। শিক্ষাকে সার্বজনীন করার স্বার্থে ত্যাগ ও রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এক ইতিহাস। ১৯৬২ সালের এই দিনে পাকিস্তানি শাসন, শোষণ ও শিক্ষা সংকোচন নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে শহীদ হন ওয়াজিউল্লাহ, গোলাম মোস্তফা, বাবুলসহ নাম না-জানা অনেকেই। তাঁদের স্মরণে এই দিনকে শিক্ষা দিবস হিসেবে পালন করা হয়।কেবল সরকারি হিসাবেই বলা হয়েছে, সেখানে ৫৯ জন গ্রেফতার, ৭৩ জন আহত ও ১ জন শহীদ হয়েছিলেন। তবে বিভিন্ন তথ্যসূত্র মতে, ৩ জন শহীদ হয়েছিলেন বলে জানা যায়। ওই দিন শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে মিছিলের ওপর পুলিশ হামলা চালায়। এই দিন টঙ্গীতে ছাত্র-শ্রমিক মিছিলে পুলিশের গুলিতে সুন্দর আলী নামে এক শ্রমিকেরও হত্যার খবর রয়েছে।
শিক্ষা সংগ্রামের শহীদদের স্মরণে প্রতিবছর শিক্ষা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।