বোরবার ভোর থেকে রাজধানীতে প্রচণ্ড ঝড়-বৃষ্টি শুরু হয়। এই প্রচণ্ড ঝড়-বৃষ্টি প্রায় এক ঘণ্টা স্থায়ী হয়। এর আস্তে আস্তে কমতে থাকে। সকাল ৯ টার পরিস্থিতি স্বাভাবিক। সড়ক গণপরিবহন ছিল কম। এতে অফিসগামী মানুষকে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
রাজধানীর অনেক জায়গায় সড়ক গাছ ভেঙে পড়ে। বিদ্যুৎ বিভ্রান্তি দেখা দেয়। ভোর থেকেই মেঘাচ্ছন্ন ছিল রাজধানী ঢাকার আকাশ। কিছুক্ষণ পরেই শুরু হয় বৃষ্টি। সঙ্গে বইছে ঝড়ো হাওয়া।
রোববার (৩১ মার্চ) সকাল সাড়ে ৬টার দিক থেকে আকাশ মেঘলা ছিল। এরপরেই শুরু হয় প্রবল বৃষ্টি। এতে কিছুটা ভোগান্তিতে পড়েছেন অফিসগামী এবং জরুরি কাজে বের হওয়া পথচারীরা। বৃষ্টির কারণে আশ্রয় খুঁজতে দেখা গেছে রিকশাচালকদের।
কেউ কেউ রাস্তার পাশে রিকশা দাঁড় করিয়ে ভেতরেই বসেছিলেন কোনো রকমে। কেউ কেউ ভিজে গেছেন পুরোপুরি। রাস্তায় চলাচল করা যানবাহনগুলো চলছিল হেডলাইট জ্বালিয়ে। গুটগুটে অন্ধকার ছিল ঢাকার আকাশ।
তীব্র বৃষ্টি ও ঝড়ো হাওয়া শুরু হলে কিছু কিছু যানবাহনকে দেখা গেছে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকতে।
রাজধানীর কোথাও কোথাও সড়ক বিভাজকের গাছ ভেঙে পড়ার খবর পাওয়া গেছে। এতে চলাচলে কিছুটা ব্যাঘাত ঘটেছে।