হোসেন বাবলা, চট্টগ্রাম:
মানবতার মহানুভবতা দেখালেন ৪০নং ওয়ার্ড নগর স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ডাঃ ফেরদৌসী। যা আমাদের সমাজ ও দেশের প্রকৃত ডাক্তার ও রাজনৈতিক নেতা কিংবা সমাজ সেবকদের অনুকরণীয় ওবটে..!বিগত ১৫ অক্টবর বেলা ১২ টার দিকে কাটগড় পতেঙ্গা রাস্তার পাশে একটি পাগল(মহিলা)’র গর্ভের বাচ্চাটি প্রসাব করেছিল বলে কোন লোকজনই মহিলা ও বাচ্চাটিকে দিবা যত্ম কিংবা প্রাথমিক সেবা না দিয়ে বিভিন্ন বাজে মন্দব্য করার কাজে ব্যস্ত..। ঠিক সে সময়েই পাশের নগর স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ডাঃ ফেরদৌসী লোক মারপতে খবর পেয়ে মা ও শিশুকে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এনে যাবতীয় সকল সেবা নিশ্চিত করে প্রথমে ৪০নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর,পরে মহিলা কাউন্সিলর মিসেস শাহীনুর বেগম কে জানান।
আর ঐদিন বিকেলের দিকে সবার সাথে শলা-পরামর্শ করে মহিলা কাউন্সিলর বাচ্ছাটিকে নিজের কাছে রাখার এবং কেউ দত্তক নেওয়ার ইচ্ছা পৌষন করলে আইনী মোতাবেক দেয়ার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেন ৪০নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাজী জয়নাল। বিশেষ ভাবে উল্লেখ্য যে,এই বিশাল মহত্বের পরিচয় দিয়ে যিনি একটি শিশু কে প্রকৃত আলোর মুখ দেখালেন তার কথা –তথ্য কোন মিডিয়াই আসেনি।সে জন্যই ডাঃ ফেরদৌসী বেগম জাতীয় কৃমি নিয়ন্ত্রন সপ্তাহের এডভোকেসি সভাতে এই প্রতিবেদক কে বিষয়টি জানালে তিনি তা গণমাধ্যমে জানানোর চেস্টা করবেন বলে আশ্বাস্ত করেন।তবে সম্প্রতি ডাঃ আজমীর নামে অপর একটি ফেইসবুক আইডিতে সে বিষয়ে কিছু বর্নণা দেন বলে সূত্রে জানা গেছে।
আসলেই প্রতিদিন এভাবে হাজারো মহৎ কাজের লোকেরা সঠিক তথ্য প্রমানের আড়ালে অথবা কোন অদৃশ্য প্রকাশের অভাবে প্রকৃত সেবকদের পরিচয় গোপন সূত্রে হলুদ ফাইলে বন্ধি থেকেই যাই। ডাঃ ফেরদৌসী বেগমের মতো প্রকৃত মানুষরা সমাজ-পরিবার ও দেশ সেবাই এগিয়ে আসলে সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা পেতই।