১৮ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

জেনে নিন তেজপাতার ৯টি অবাক করা ব্যাবহার

১. অনেক সময় অনেকের ঘন ঘন তেষ্টা পায়। সেক্ষেত্রে ১ লিটার পানি তেজপাতা সেদ্ধ করে ছেঁকে নিয়ে ২-৩ বার খান। দেখবেন বার বার তেষ্টা পাচ্ছে না।

২. যারা খুব রোগা, তাদের জন্য তেজপাতা খুব উপকারী। চেহারা ফিরিয়ে আনতে তেজপাতা কুচিয়ে, থেঁতো করে ২ কাপ গরম পানিতে ১০-১২ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। এরপর ছেঁকে নিয়ে ২ বার করে ২ সপ্তাহ খেলে শরীরে জোর আসে, লাবণ্য ফিরে আসে।

৩. দাদ হলে তেজপাতা থেঁতো করে ৪ কাপ জলে সেদ্ধ করে, সেই জল সকাল ও বিকেল খেতে হবে। ৪-৫ সপ্তাহ খেলেই দাদ-হাজা-চুলকানি সেরে যাবে।এছাড়া ওই পানি তুলোতে ভিজিয়ে দাদের জায়গায় দিয়ে মুছে নিলেও কাজ হয়।

৪. অনেক সময় প্রস্রাবের রঙ রক্তবর্ণ হয়। সেক্ষেত্রে তেজপাতা ২-৩ কাপ গরম জলে ২ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। এরপর ছেঁকে ২-৩ ঘণ্টা অন্তর এই পানি খেলে। প্রস্রাবের রঙ সাদা হয়ে যাবে।

৫. তেজপাতা ত্বক পরিষ্কারের জন্য খুব ভাল। তেজপাতাকে চন্দনের মতো বেটে, স্নানের আগে গায়ে মেখে ঘণ্টা খানেক রাখুন। এরপর স্নান করে নিলে ময়লা উঠে যায়। এছাড়া যাদের গায়ে দুর্গন্ধ থাকে, তাদের সেই সমস্যাও দুর হয়ে যায়।

৬. সর্দিতে গলা বুজে যায় অনেকেরই। সেই সময় জোরে জোরে কথা বললে বা চিৎকার করলে গলা ভেঙে যায়। এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে তেজপাতা থেঁতো করে ৩-৪ বার একটু করে খেলেই হবে।

৭. ফোঁড়া হলে যদি খুব যন্ত্রণা হয়, শক্ত হয়ে যায়, তবে এই অবস্থায় তেজপাতা বেটে ২-৩ বার প্রলেপ দিলে যন্ত্রণা কমে যাবে।

৮. যাদের অতিরিক্ত ঘাম হয়, তার প্রতিদিন এক বার করে তেজপাতা বাটা মেখে আধ ঘণ্টা থাকার পর স্নান করে নিলে বেশি ঘাম হওয়া কমে যাবে। এইভাবে সাত দিন করতে হবে।

৯. তেজপাতা জলে সিদ্ধ করে ছেঁকে ওই পানি কুলকুচি করলে মুখের অরুচি কেটে যায়।

আমাদের পোস্ট গুলো ভালো লগলে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে আরো নতুন নতুন পোস্টের জন্য একটিভ থাকুন ধন্যবাদ।

Share on facebook
Share on twitter
Share on whatsapp
Share on print

মন্তব্য করুন

সর্বশেষ সংবাদ