[english_date]

খেলার মাঠেই মৃত্যু হলো গোলরক্ষকের

টিম মেটের সাথে সংঘর্ষ হয়েছিলো মাঠেই খেলার সময়, সেখানেই পড়ে গিয়েছিলেন। দ্রুতই হাসপাতালে নেয়া হয়েছিলো। কিন্তু শেষ পর্যন্ত মৃত্যুই মেনে নিলেন গোলরক্ষক।

ইন্দোনেশিয়ার শীর্ষ পর্যায়ের লীগে খেলার সময়েই টিম মেটের সাথে সংঘর্ষ হয় ৩৮ বছর বয়সী গোলরক্ষক চইরুল হুদার।

সেখানেই লুটিয়ে পড়েন তিনি।

দ্রুতই মাঠ থেকে হাসপাতালে নেয়া হয় তাকে, কিন্তু নেয়ার সাথে সাথেই তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।

পরে তার ক্লাব পারসেলা এফসি তাদের ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে জানায় গোলরক্ষক হুদা বুকে ও মুখে প্রচণ্ড আঘাত পেয়েছিলেন।

পূর্ব জাভার যেই হাসপাতালে চইরুল হুদাকে নেয়া হয়েছিলা সেখানকার চিকিৎসক বলেছেন মুখোমুখি সংঘর্ষে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে শ্বাস প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি।

চিকিৎসকরা আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু তাতে শেষ রক্ষা করা যায়নি।

গোলরক্ষক আহত হওয়ার পর শেষ পর্যন্ত ম্যাচটি অবশ্য ২-০তে জিতেছে পারসেলা এফসি।

এই ক্লাবের হয়ে পাঁচশোর মতো ম্যাচ খেলেছেন গোলরক্ষক চইরুল হুদা, ফলে সমর্থকদের মধ্যেও তাকে ঘিরে তৈরি হয় গভীর শোক।

হাজার হাজার ভক্ত এসে শেষ শ্রদ্ধা জানিয়েছেন তাদের প্রিয় খেলোয়াড়টিকে।

ইন্দোনেশিয়ার ফুটবল লেখক অ্যান্টনি সাট্টন বিবিসিকে বলেছেন নিজ শহরেই থাকতে ভালোবাসতেন এবং একই ক্লাবে খেলে গেছেন দেশটির এই ফুটবল লিজেন্ড চইরুল হুদা।

Share on facebook
Share on twitter
Share on whatsapp
Share on print

মন্তব্য করুন

সর্বশেষ সংবাদ