ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হলে উত্তর কোরিয়ার প্রধান নেতা কিম জং-উনের সঙ্গে বসে তাদের পারমানবিক পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবেন বলে জানালেন । তিনি বলেন, তার (কিম জং-উন) সঙ্গে দেখা করতে কোন সমস্যা থাকার কথা নয়। আমি তার সঙ্গে কথা বলব। ট্রাম্প যদি সত্যিই এ কাজ করে, তাহলে তা হবে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র নীতির জন্য বড় ধরণের পরিবর্তন।
এর মাধ্যমে নতুন পথ সৃষ্টি হতে পারে রাজনৈতিকভাবে নিষিদ্ধ হওয়া দেশগুলোর জন্য । ডেমোক্রেটদের লড়াইয়ে এগিয়ে থাকা হিলারির প্রচারণা থেকে ট্রাম্পের পররাষ্ট্র নীতি সম্পর্কে বলা হয়, অন্যান্য দেশের নেতাদের সম্পর্কে ট্রাম্পের উদ্ভট আকর্ষণ রয়েছে এবং ট্রাম্পের পররাষ্ট্র নীতির কোন বৈশিষ্ট্য নেই। এদিকে ট্রাম্প বিবিসির পক্ষ থেকে জানানো হয়, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগেই যুক্তরাজ্যে সফরের কথা ভাবছেন ।
কূটনীতিকরা মনে করছেন, জুলাই মাসে রিপাবলিকান প্রার্থী হওয়ার পর ট্রাম্প যুক্তরাজ্যে আসবেন। অবশ্য পৃথক এক তথ্য থেকে জানা যায়, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে নভেম্বর মাসে ট্রাম্প যুক্তরাজ্যে সফরে আসতে পারেন। এদিকে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরুন ও লন্ডনের মেয়র ট্রাম্পের ‘মুসলিম নিষিদ্ধ করার’ প্রস্তাবের কঠোর সমালোচনার জবাবে তিনি জানান, প্রেসিডেন্ট হলে যুক্তরাজ্যের সঙ্গে সম্পর্ক ভাল না থাকতে পারে যুক্তরাষ্ট্রের।