আগামী ১ নভেম্বর শুরু হচ্ছে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা। এই পরীক্ষায় ছাত্রদের চেয়ে ছাত্রীর সংখ্যা এক লাখ ৬০ হাজার ৫৯৩ জন বেশি। মোট পরীক্ষার্থী ২৩ লাখ ২৫ হাজার ৯৩৩ জন।
আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পরীক্ষার এই তথ্য জানান শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। তিনি বলেন, পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নের জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
এত দিন এ পরীক্ষাকে সবাই পাবলিক পরীক্ষা বললেও আজকে সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এটা পাবলিক পরীক্ষা নয়, জাতীয় পর্যায়ের পরীক্ষা। শিক্ষার্থীদের এসএসসি ও এইচএসসির মতো পাবলিক পরীক্ষায় অংশ নিতে আত্মবিশ্বাস বাড়াতে এ পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে।
মন্ত্রী বলেন, প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যৎ প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে প্রস্তাবিত আইনকে আরও কড়াকড়ি করার চেষ্টা হচ্ছে। ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে সাজা দেওয়ার বিষয়টি অন্তর্ভুক্তির চেষ্টা চলছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, মোট পরীক্ষার্থীর মধ্যে জেএসসিতে পরীক্ষার্থী ১৯ লাখ ৬৭ হাজার ৪৪৭ জন ও জেডিসিতে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা তিন লাখ ৫৮ হাজার ৪৮৬ জন। সারা দেশে দুই হাজার ৬২৭টি কেন্দ্রে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।